প্রকাশিত হলো সাহিত্যের কাগজ লিটারেচার অমিত কুমার কুন্ডু সম্পাদিত ঈদ সংখ্যায় প্রকাশিত হলো অনেক খ্যাতিমান লেখকদের লেখা। তার এই প্রকাশনার মাধ্যমে সাহিত্যের নতুন একটি পত্রিকার যাত্রা শুরু হলো
অন্তে আছি
আমি এখন অনেক দূরে, অনেক ভীড়ে,
সহজে দৃশ্যমান নয়।
কালকে আবার আর একটা মিছিলে,
তাই তো আমার এমন আড়াল,
এমন সংগোপন।
তুমি বলবে-সুবিধাবাদী, হয়তো
তবে সুবিধাভোগী নয়তো।
হ্যা, সুবিধা পাওয়ার জন্যে আসা, এইতো?
কে নেয়নি বলো তো ভাই?
যাদের আছে কোটি কোটি,
উপর তলায় হাঁটা হাঁটি,
কতকটা কর দিতে ফাঁকি,
কিংবা কিছু হাতিয়ে নেয়ার তাল,
আমার বেলায় সব গোলমাল?
তাদের স্্খ্যা সামান্য জন,
কি্্ মেকার, ঘটান অনেক অনেক ঘটন,
সেই সুবাদে ঐ ওনারা ওদের আত্মজন।
এ সবেতে কোন দোষ নেই,
দোষটা শুধুই আমার বেলায়,
কারণ আমি অন্তে থাকি
কেবল অনর্থ:জন?
নিবেদনে-দিব্যেন্দু বিকাশ জানা
নতুন বছর
শুভ জিত দত্ত
বৈশাখ এলেই বাঙালি যেন
উচ্ছাসে মেতে ওঠে
বাহারি কত সাজে তাই
নিজেকে মেলে ধরে
প্রকৃত আবার উজাড় করে
ঢেলে দিয়ে রুপের ঢালা
নানা রঙের শোভা মেলে
বার বার চেয়ে থাকা
উৎসব যেন সর্বজনীন
নেই তো ধনী গরিব
মেতে ওঠে তাল মিলিয়ে
বৈশাখের চেনা সাজে
দুঃখ কষ্ট যাক না চুলোয়
বছরের এই দিনটাতে
সবে মিলে গাইবো আজ
নতুন সুরে গলা মিলিয়ে।।
সময় পেলে অবশ্যই পড়বেন ত্রিলোচন সাহিত্য ভুবনের প্রথম পত্রিকা পুনর্যোজন । এটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০২০ সালের অক্টোবরে শারদ সংখ্যা হিসেবে । এই পত্রিকায় ভারত এবং বাংলাদেশের লেখকদের লেখায় সমৃদ্ধ
এই পত্রিকার নামে ক্লিক করে পত্রিকা ডাউন লোড এবং পড়তে পারেন
সাহিত্য সংবাদ
সাহিত্যের ছোঁয়া পেয়ে মুছে যাক সমাজের যত অন্ধকার অধ্যায় গুলোম
মহেশপুরসাহিত্য পরিষদ এর আয়োজন ১২৫তম পাক্ষিক সাহিত্য আসর
এবং স্বরচিত কবিতা পাঠ ও আলোচনা অনুষ্ঠানের।প্রতি মাসের প্রথম ও তৃতীয় শুক্রবার এই মধু চক্রের আয়োজন হয়ে থাকে।এই আয়োজনে সাহিত্যের নানা দিক আলোচনার মধ্য দিয়ে দিন দিন মহেশপুর উপজেলার সাহিত্য সংস্কৃতি আরো বিকাশিত হচ্ছে। মহেশপুর পৌর পাবলিক লাইব্রেরীতে এই আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন:
কবি দীপক সাহা,কবি নীখিল পাল,কবি আলাউদ্দিন,কবি মিঠু হাফিজ,কবি রফিকুল,কবি বিপাশা,সহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন
"ল এ লাঠালাঠি"
-- অরবিন্দ সরকার
লাভপুরের লায়েবপাড়ায় লেঠেল পট্টির বাস।
লাখোপতি লোকেদের লালিত তারা, লোকজনের ত্রাস।
লোচনচরণ,লোভরঞ্জন,দুই ভাই তাঁরা লম্পট।
লোলুপ দৃষ্টি লহমায় লাবনীর দিকে,ললনার সঙ্কট।
লোকভাষা বোঝা দায়, চেহারায় লম্বোদর।
লটপটে নয় তারা লম্বা চওড়ায়,
লড়াকু লম্ফঝম্প বাঁদর।
লজ্জা শরমের লণ্ডভণ্ড,শিক্ষায় লবডঙ্কা।
গৃহে লণ্ঠন জ্বলে, পাড়ায় লুটোপুটির আশঙ্কা।
লব্ধপ্রতিষ্ঠ, লস্কর,লায়েক কাবু লাঠির আগায়,
লাগানিভাঙানি ললাটলিখনি,তাতে লাগাম নাই !
লাঞ্ছিত লোক লুঙ্গি ল্যাঙ্গট পরিধানে লাগাড় লাইনে,
লুক্কায়িত ক্ষোভ! লোভ লালসার অবসানে,
লুটপাট লুণ্ঠন লাখোপতির প্রাসাদে, লাঠালাঠি শুরু,কালিলেপন লোকলীলার স্বাদে।
ভূলুণ্ঠিত লাখোপতি, লোকান্তরে লাঠিয়াল,
লাফালাফির লাথি,লগুড়ে বিনাশ,লায়েবপাড়ায় শান্তি চিরকাল।